IELTS (International English Language Testing System) হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইংরেজি ভাষার দক্ষতার সনদ। এই পরীক্ষার মাধ্যমে মূলত ইংরেজিতে আপনার দক্ষতা কতটুকু সেটি যাচাই করা হয়। IELTS পরীক্ষা দু’ধরনের হয়- একটি একাডেমিক, আরেকটি জেনারেল ট্রেনিং। যারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে ইচ্ছুক, তাদেরকে দিতে হয় একাডেমিক পরীক্ষা। আর মাইগ্রেশন, ট্রেনিং এবং প্রফেশনালদের জন্য জেনারেল। যে কেউ এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। এই পরীক্ষা দেয়ার জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার দরকার নেই।

IELTS Test দেয়ার যোগ্যতাঃ

বয়স কমপক্ষে ১৬ হতে হবে, কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট দেখাতে হয় না তবে ন্যূনতম SSC পাশ হলে ভালো হয় preparation নিতে সুবিধা হয় যেহেতু এই test টি পড়াশোনার সাথে সম্পর্কিত। পাসপোর্ট ছাড়া রেজিস্ট্রেশন করা যায় না।

টেস্ট ফরম্যাটঃ

একাডেমিক এবং জেনারেল দুই মডিউলেই মোট চারটি বিষয়ে দক্ষতা যাচাই করা হয়- লিসেনিং, রাইটিং, রিডিং এবং স্পিকিং। লিসেনিং, রাইটিং এবং রিডিং পরীক্ষা হবে একইদিনে কোনোরকম বিরতি ছাড়া। তবে স্পিকিং পরীক্ষা হবে এক সপ্তাহ আগে অথবা পরে। পরীক্ষার আগে দিন-তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে। মানে আপনাকে দুদিন পরীক্ষা দিতে হবে। পরীক্ষার সময়সীমা মোট ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট।

স্পিকিং (Speaking)

সময়সীমাঃ ১০-১৫ মিনিট

আপনি কতটুকু গুছিয়ে আর কতটা সাবলীলভাবে ইংরেজি বলতে পারেন, এই টেস্টের মাধ্যমে সেটিই যাচাই করা হয়। একজন ট্রেইনারের সাথে আপনার কথোপকথন করতে হবে। এই পরীক্ষাটি ৩টি অংশে ভাগ করা যায়। প্রথম অংশে আপনার ব্যক্তিগত কিছু বিষয়ে জানতে চাইবে। যেমন- আপনি থাকেন কোথায়, আপনার পছন্দের রঙ কোনটি, আপনার শহরের বিবরণ অথবা কিভাবে আপনি বাসা থেকে পরীক্ষার হলে পৌঁছেছেন। অর্থাৎ খুব সাধারণ কিছু প্রশ্ন করবে। তারপর দ্বিতীয় অংশে আপনাকে কাগজ কলম দিবে আর একটি টপিক ঠিক করে দিবে যেটি নিয়ে আপনাকে কিছু বলতে হবে। টপিক দেয়ার পর আপনাকে এক-দেড় মিনিটের মতো সময় দিবে কাগজে নোট নেয়ার জন্য। তারপর আপনাকে টপিকের উপর মোটামুটি দুই মিনিটের মতো বলতে হবে। মনে রাখবেন, ২ মিনিট শেষ হয়ে গেলেও ট্রেইনার আপনাকে না থামতে বলার আগে না থামাই ভালো।

এরপর তৃতীয় এপিসোডে আপনাকে যে টপিক দিয়েছিলো, সেটির সাথে সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন করবে আর সেগুলোর উত্তর দিতে হবে।

রাইটিং (Writing)ঃ

সময়সীমাঃ ৬০ মিনিট

রাইটিং এ সাধারণত যাচাই করা হয় আপনি কতটুকু কল্পনা শক্তি খাটাতে পারেন। এক ঘণ্টার মাঝে আপনাকে দুটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রথম প্রশ্নে একটি গ্রাফ, চার্ট, ডায়াগ্রাম অথবা ম্যাপ দেয়া থাকবে Academic Test এর ক্ষেত্রে সেটি দেখে আপনাকে বিশ্লেষণ করতে হবে।আর Letter Writing করতে হয় General Training (GT) এর ক্ষেত্রে । আর দ্বিতীয় প্রশ্নে একটি আর্গুমেন্ট অথবা স্টেটমেন্ট দেয়া থাকে যেটির পক্ষে-বিপক্ষে আপনাকে যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। বলে রাখা ভালো, দ্বিতীয় প্রশ্নে প্রথম প্রশ্নের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ নাম্বার থাকে। তাই এ প্রশ্নের উত্তর আগে দেয়াই ভালো।

প্রথম প্রশ্নের জন্য ২০ মিনিট সময় ব্যয় করতে পারেন। প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ১৫০ শব্দের মাঝে। অপরদিকে দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ২৫০ শব্দের ভিতরে। আপনি চাইলে শব্দসীমার বাইরেও কিছু লিখতে পারেন, তবে কোনোভাবেই কম লেখা যাবে না। তাহলে নাম্বার কাটা যাবে। একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং-এর রাইটিং এ প্রথম প্রশ্নে একটু পার্থক্য আছে। জেনারেলের ক্ষেত্রে ডায়াগ্রাম, চার্ট ইত্যাদির জায়গায় একটি চিঠি লিখতে হয়; সেটি ফরমাল, ইনফরমাল অথবা পার্সোনাল হতে পারে। দ্বিতীয় প্রশ্ন দুই মডিউলেই একই।

লিসেনিং (Listening)

সময়সীমাঃ ৩০ মিনিট

লিসেনিং এ আপনাকে মোট ৪টি রেকর্ডিং শোনানো হবে। উল্লেখ্য, রেকর্ডিং এ কনভারসেশন থাকবে ব্রিটিশ উচ্চারণে। এই চারটি রেকর্ডিং শোনার পর আপনাকে আলাদা একটি উত্তরপত্রে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। একটি রেকর্ড একবারই বাজিয়ে শোনানো হবে।

রেকর্ডিং ১ – এক নাম্বার রেকর্ডিং এ থাকবে দুজন ব্যক্তির মাঝে দৈনন্দিন জীবনযাপনে ব্যবহার করা হয় এমন একটি বিষয়ে কথোপকথন।

রেকর্ডিং ২ – এই রেকর্ডে আপনাকে সোশ্যাল কন্টেক্সটে একটি মনোলোগ শোনানো হবে; যেমন- স্থানীয় সোশ্যাল ফ্যাসিলিটি নিয়ে একটি স্পিচ।

রেকর্ডিং ৩ – এখানে সর্বোচ্চ ৪ জন ব্যক্তির মাঝে হচ্ছে এমন একটি কথোপকথন আপনাকে শোনানো হবে, সেটি কোনো ট্রেনিং অথবা শিক্ষা বিষয়ে হতে পারে; যেমন- ৩ জন ছাত্র শিক্ষকের সাথে একটি অ্যাসাইনমেন্ট অথবা প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করছে এমন।

রেকর্ডিং ৪ – চার নাম্বার রেকর্ডিং এ থাকবে একজন ব্যক্তির বক্তব্য থাকবে।

রিডিং (Reading)

সময়সীমাঃ ৬০ মিনিট

রিডিং এ মোট ৪০টি প্রশ্ন থাকবে। এই প্রশ্নগুলো দিয়ে তারা আপনি একটি আর্টিকেল পড়ে মূল বিষয়টি ধরতে পারছেন কিনা, কোনো একটি বিষয়ে আপনি কতটুকু বুঝেছেন, লজিকাল আর্গুমেন্ট, স্কিমিং, লেখকের লেখার উদ্দেশ্য এবং মতামত বুঝতে পারছেন কিনা ইত্যাদি যাচাই করবে।

রিডিং টেস্টে একাডেমিক এবং জেনারেল টেস্টে একটু পার্থক্য আছে। তাই আলাদাভাবে ব্যাখ্যা করছি।

একাডেমিকে আপনাকে মোট ৩টি লম্বা আর্টিকেল তুলে দিবে জার্নাল, ম্যাগাজিন, বই অথবা পত্রিকা থেকে। এই আর্টিকেলগুলো বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা অথবা জার্নাল হতে পারে। জার্নালগুলো এমন হবে যাতে সাধারণ ছাত্ররা পড়ে বুঝতে পারে। তাই ঘাবড়ানোর কিছু নেই।

জেনারেলের রিডিং একাডেমিক থেকে তুলনামূলক সহজ। এখানেও ম্যাগাজিন, পত্রিকা, বই, বিজ্ঞাপন অথবা হ্যান্ডআউট থেকে লেখা তুলে দিবে। তবে জেনারেলে একাডেমিকের মতো গবেষণা অথবা বিজ্ঞান বিষয়ক না, বরং দৈনন্দিন জীবনে আপনি মুখোমুখি হবেন এমন বিষয়ই থাকবে।

গ্রেডিং সিস্টেম কি?  

IELTS এ কোনো পাশ নাম্বার নেই। তার বদলে দেয়া হয় ব্যান্ড স্কোর। আপনি কত নাম্বার পেয়েছেন তার উপর ভিত্তি করে ১-৯ এর মাঝে আপনাকে একটি স্কোর দেয়া হবে। IELTS এর চারটি মডিউল আছে- রাইটিং, রিডিং, স্পিকিং এবং লিসেনিং। এই চার মডিউলে আপনি যত পাবেন তার গড় হচ্ছে আপনার ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর। সাধারণত ৬ বা তার উপরের স্কোর করতে পারলে সেটিকে ভালো ব্যান্ড স্কোর ধরা হয়। নিচের ছবিতে কত নাম্বার পেলে কত ব্যান্ড স্কোর সেটি দেয়া হলো।

প্রস্তুতি কি ঘরে বসে নিবো নাকি কোচিং এ ভর্তি হবো?

এটি পুরোটাই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। আপনার যদি কমিটমেন্ট থাকে, তাহলে ঘরে বসে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়েই প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব। তাছাড়া ইউটিউব এবং বিভিন্ন সাইটের সাহায্য নিতে পারেন। আর বাসায় প্রস্তুতির জন্য ক্যামব্রিজের IELTS এর বইগুলো নিতে পারেন। দাম মাত্র ৬০-৭০ টাকা করে প্রতি পিস। কেনার সময় সিডি আছে কেনা তা অবশ্যই দেখে নিবেন।

আর আমাদের কাছ থেকে প্রস্তুতি নিতে পারেন সেক্ষেত্রে আমাদের এই সাইটে চুক্তিভিত্তিক IELTS কোর্স নামে যে পেইজটি আছে সেটি ভিজিট করতে পারেন।

কোথায় এবং কিভাবে পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করবো?

আপনি চাইলে IDP অথবা ব্রিটিশ কাউন্সিল যেকোনো একটির অধীনে পরীক্ষা দিতে পারেন। ঢাকায় ধানমন্ডি, উত্তরা সহ মোট ৫টি জায়গায় ব্রিটিশ কাউন্সিলের টেস্ট সেন্টার আছে। তাছাড়া ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, সিলেট এবং রাজশাহীতেও ব্রিটিশ কাউন্সিলের টেস্ট সেন্টার আছে। অনলাইন এবং টেস্ট সেন্টারে গিয়ে দু’ভাবেই পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যায়। বিস্তারিত জানার জন্য IDP অথবা ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারতে পারেন।

IDP Registration Site in Bangladesh: https://www.idp.com/bangladesh/ielts/ 

British Council Site in Bangladesh: https://www.britishcouncil.org.bd/en/exam/ielts/book-test 

2021 এর জন্য IELTS registration fee: 18750 (BDT)

IELTS অনেক সহজ একটি পরীক্ষা। তাই এটি নিয়ে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এ পরীক্ষায় অল্প সময়ে ভালো করার কোনো সুযোগ নেই যদি আপনি ইংরেজি চর্চার মাঝে না থাকেন। তবে যাদের বেসিক ভালো, তারা অল্প কিছুদিনের চেষ্টায় শুধু টেকনিক শিখেই ভালো রেজাল্ট করতে পারবেন। ইংরেজি মুভি দেখুন, পত্রিকা পড়ুন, খবর দেখুন টিভিতে আর কয়েক বন্ধু মিলে স্পিকিং প্র্যাক্টিস করুন। সোজা কথায় আপনাকে এর পেছনে সময় ব্যয় করতে হবে। এ পরীক্ষায় ভালো করার কোনো শর্টকাট রাস্তা নেই।

কিছু জরুরী প্রশ্নোত্তরঃ

১। আমি পড়াশোনা করিনি, আমি কি IELTS দিতে পারবো?

উত্তরঃ জী পারবেন। তবে IELTS-এ যেহেতু লিখিত পরীক্ষা হয়, তাই কমপক্ষে ইংরেজি লিখতে এবং পড়তে জানতে হবে। কোন বিশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। এমনকি দেখা যায়, এখন অনেক সচেতন অভিবাবক তার স্কুল পড়ুয়া বাচ্চাকে IELTS preparation নেয়াতে চাচ্ছে, যাতে সে সহজেই ভবিষ্যতে IELTS দিয়ে ভালো ফলাফল করতে পারে। এমনকি কেও কেও আমাকে এমন বলে যে, আমি আমার বাচ্চাকে SSC এর আগেই একবার IELTS দেয়াব তার দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য। সুতরাং বুজতেই পারছেন, IELTS দিতে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট দেখাতে হয় না। এই বিষয়ে আমার একটি ভিডিও আছে, চাইলে দেখে আসতে পারেনঃ

https://youtu.be/UG4BVPEkbCI 

২। IELTS কতবার দেয়া যায়?

উত্তরঃ যতবার খুশি দিতে পারবেন। তবে প্রতিবার এর জন্য রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে।

৩। আমার SSC এবং HSC এর CGPA ভালো না। আমি কি IELTS দিয়ে বিদেশে যেতে পারবো?

উত্তরঃ আপনার CGPA এর সাথে IELTS এর কোন সম্পর্ক নেই। আপনাকে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি করাবে তখন তারা যে যে যোগ্যতা বলবে তা থাকতে হবে। ধরুন একটি বিশ্ববিদ্যালয় বলল SSC & HSC CGPA 4 এর নিচে এবং IELTS 6.5 এর নিচে হলে তারা ভর্তি করবে না। সেক্ষেত্রে শুধু IELTS দিয়ে বা শুধু একাডেমিক যোগ্যতা দিয়ে ভর্তি হওয়া যাবে না। আবার আরেক বিশ্ববিদ্যালয় বলল যে, তারা CGPA 3 এর নিচে হলেও হবে এবং IELTS লাগবে না, তবে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে 6 মাসের ESL কোর্স করা লাগবে যার খরচ হবে ৫ লাখ টাকা। তাহলে আপনি আমার টাকা এবং রেজাল্ট খারাপ হলেও যেতে পারেন। এটা আসলে বিশ্ববিদ্যালয় এর ব্যাপার।

৪। IELTS কয় ধরনের হয়?

উত্তরঃ IELTS মুলত ৪ ধরনের হয়। IELTS Academic, IELTS Genral Training, IELTS UKVI, IELTS Lifeskill। এটা নিয়ে আমার একটি ভিডিও আছে, চাইলে দেখে আসতে পারেন নিচের লিঙ্ক ক্লিক করেঃ

https://youtu.be/_ZldiEbN_8Q 

৫। আমি পড়াশোনা করতে যাবো, কোন IELTS করবো?

উত্তরঃ আপনি IELTS Academic প্রস্তুতি নিবেন।

৬। আমি বিদেশে চাকরি বা স্থায়ী হতে চাই, আমি কোন IELTS করবো?

উত্তরঃ আপনি IELTS GT করবেন।

৭। IELTS পরীক্ষা কিভাবে দিতে হয়?

উত্তরঃ এখন দুই ভাবে পরীক্ষা দেয়া যায়, একটি হাতে লিখা এবং আরেকটি Computer Based। একই পরীক্ষা তবে আপনার কম্পিউটারে টাইপিং এ দক্ষতা থাকলে computer based দিতে পারেন।

৮। পরীক্ষা দেয়ার কতদিন পরে ফলাফল পাওয়া যায়?

উত্তরঃ যদি হাতে লিখা পরীক্ষা দেন তবে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে ফলাফল পাবেন আর যদি কম্পিউটারে দেন তবে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাবেন।

৯। কোন সেন্টারে পরীক্ষা দেয়া ভালো হবে? British Council নাকি IDP-Australia?

উত্তরঃ দুটোই ভালো। আপনার কাছকাছি যেটা পান সেটাতেই দিতে পারেন।

১০। আমি বিদেশে যাবো না, নিজের ইংরেজি দক্ষতা বা প্রফেশনাল প্রয়োজনে IELTS প্রস্তুতি নিতে চাই। সেক্ষেত্রে কি ভালো হবে?

উত্তরঃ হ্যা, অবশ্যই ভালো হবে। IELTS preparation হল, ইংরেজিতে দক্ষতার complete solution।

১২। আমি কি আমার ইচ্ছামত যেকোনো সময়ে পরীক্ষা দিতে পারবো?

উত্তরঃ জী না। প্রতি বছর IELTS এর একটি নির্দিষ্ট শিডিউল ১২ মাসের জন্য প্রস্তুত করা হয় যা British Council বা IDP এর ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। আপনাকে তাদের সেই নির্দিষ্ট তারিখ দেখে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং পরীক্ষার তারিখে ১৫ দিন থেকে ১ মাস আগেই রেজিস্ট্রেশন করতে হয়।

১৩। আমি IELTS সম্পর্কে ভালো জানি না বা কিভাবে ভালো করতে পারি তাই আরও জানতে চাই।

উত্তরঃ আমার IELTS এর উপরে অনেক ভিডিও করা আছে। সেগুলো দেখে আসলে ভালো ধারনা পাবেন। এবং প্রস্তুতিও নিতে পারবেন। আমার সব ভিডিওর একসাথে একটি playlist আছে। এই লিঙ্কের সব ভিডিওগুলো দেখুন আশা করি স্বচ্ছ ধারনা পাবেন।

https://www.youtube.com/playlist?list=PLX7xusTOWOw-vovsuCg9Pcrxmjgn2HCgf 

Source: Internet, IDP-Australia, British Council & TalentHut